পোস্টগুলি

নভেম্বর, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

টাইগার শর্ফের মত দেখতে বাংলাদেশি জাহাজ ভাঙ্গা কর্মি ভাইরাল।

ছবি
 © Ig / imagesbyabhishek বলিউডের একজন জনপ্রিয় তারকা টাইগার শর্ফের মত দেখতে বাংলাদেশি জাহাজ ভাঙ্গার  কর্মি ভাইরাল হয়েছেন। টাইগার সর্ফের চোখ দু'টো দেখতে হলুদ না হলেও। বডি প্রায় একি রকম দেকতে। কিন্তু তার নাম আর ঠিকানাটা সঠিক ভাবে জানা যায়নি। ছবিটি YassY studio নামে একটি ফেসবুক পেজে শেয়ার করে তারা বলেন, ঢাকার পুনর্ব্যবহারকারী জাহাজ ভাঙ্গা একজন শ্রমিক, তারা অন্য দেশ থেকে কেনা পুরানো জাহাজগুলি পুনর্নির্মাণের জন্য প্রায় শূন্য-সুরক্ষার পরিস্থিতিতে তারা দিনরাত কঠোর পরিশ্রম করে।  তিনি দেখতে সাধারণত বাংলাদেশী মডেলদের চেয়ে ভালো। এবং আরও বলেন এই ছেলের শুধুমাত্র টাইগার সার্ফের গায়ের রঙ এবং তার চোখের রঙ চেঞ্জ হয়েছে।  আমি তাদের মধ্যে কোন পার্থক্য দেখতে পাচ্ছি না।

ক্লাস ফাইভের মেয়ের সাথে প্রেম করে বিচি হারালেন কুমিল্লার রাসেল

ছবি
                  রাসেল এর বিচি। ছবিঃ বিবিসি ক্লাস ফাইভের মেয়ের সাথে প্রেম করায় বিচি হারালো কুমিল্লার রাসেল খোকা। ক্লাস ফাইভের মেয়ের সাথে প্রেম করে ধরা খাওয়ার পর তার বিচি কেটে নেয় উপজেলা চেয়ারম্যান কবির লালু। চেয়ারম্যান মি. কবির কেন এই কাজ করেন জানতে চাইলে তিনি বলেন "রাসেল প্রেম করেছে বড় কথা না বড় কথা হলো রাসেল ক্লাস ফাইভের মেয়ের সাথে প্রেম করেছে সে জন্য আমি তার বিচি কেটে নেওয়া হয়। সে সময় পুলিশ ছিলোনা পুলিশ থাকলে তার বিশেষ অঙ্গও খোয়াতে হতো। এবং তাকে পাঁচ হাজার একটাকা জরিমানা করা হয়। আমাদের কুমিল্লা প্রতিনিধি রাসেল খোকার অনুভূতি জানতে চাইলে তিনি বিলেন, " আমার শাস্তিতে আমি কুভ দুক্কু পেয়েচি, আমি যুবকদের বলবো আপনারা পেম করবেননা, করলেও ক্লাস ফাইভের মেইয়ার সাতে করবেন না"।  এবং তিনি আরও বলেন প্রেম করার চেয়ে চিরকুমার থাকা ভালো। This post is, just for fun.

৫৬ বছর চিরকুমার থাকায়, ফুলেল শুভেচ্ছা ফেলো নোয়াখালীর মুফিজ মিয়া।

ছবি
৫৬ বছর কুমার থাকায় উপজেলা চেয়ারম্যান থেকে ''ফুলেল শুভেচ্ছা ফেলো, এবং বিয়ে করার পরামর্শ পান নোয়াখালীর মুফিজ মিয়া''। আমাদের সুবর্ণচরের প্রতিনিধিকে তিনি জানান, আমি (মুফিজ মিয়া) নোয়াখালীর সুবর্ণচরের বাসিন্দা, আমি গ্রামের এক মেয়ের সাথে প্রেম করতাম, নাম ছিলো জরিনা মন্ডল দেখতেও কিছুটা রানু মন্ডলের মত। একদিন মুভির টিকেট কিনে প্রেমিকাকে বলে চল আমরা মুভি দেখতে যাবো কিন্তু তার প্রমিকা জরিনা রাজি না হয়ে সরাসরি না করে দেয় মুফিজেরও আর যেতে পারেনি। পরে টিকেট পুনরায় বিক্রি করতে না পেরে, রাগে ক্ষোভে প্রেমিকার সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করে দেয় মুফিজ মিয়া। সেই থেকে থেকে মুফিজ চিরকুমার রয়ে গেছে। তিনি ফুলেল শুভেচ্ছা এবং বিয়ের অফার পাওয়ায় তার অনুভূতি জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি উপজেলা চেয়ারম্যান থেকে ফুলেল শুভেচ্ছা পাওয়ায় আনন্দিত এবং উচ্ছাসিত কিন্তু আমি বিয়ে করবো না, আমার একটা জাস্ট ফ্রেন্ড আছে।